শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি: প্রশাসনের সতকর্তা উপেক্ষা করে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা চলছে সেক্স র্যাকেট। পুলিশের ভূমিকায় অত্যন্ত ক্ষোভ। স্যাক্স রেকেটের গোপন খবর থাকলেও পুলিশ নীরব।
শহরের আনাচে কানাচে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই র্যাকেট। মহিলা থেকে শুরু করে কলেজ পড়ুয়া, উঠতি বয়সী যুবতীরা এর শিকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পয়সার তাগিদে নাবালিকা ও যুবতীরা এই অন্ধকার দুনিয়ায় নামতে বাধ্য হচ্ছে। গ্রাম থেকে শহরে পড়াশুনার বাহানায় কোনো জায়গায় ভাড়া থেকে সেক্স র্যাকেটকে বাড়াচ্ছে তারা। খদ্দের পেলে সেক্স র্যাকেটে মাধ্যমে এই নাবালিকা ও যুবতীরা পৌঁছে যাচ্ছে নিরাপদ গোপন ঢেরায়।বামের তুলনায় রাম জামানায় এই আসর অনেকটাই বেড়েছে। মক্ষিরানীর এই আসর এক জায়গায় কখনও হয়না। পুলিশ ও এলাকাবাসীর চোখে ধুলো দিতে প্রতিনিয়ত স্থান পরিবর্তন করে এই আসর। একেবারেই নিরাপদ কোন বাড়িতে জমিয়ে চলছে সেক্স র্যাকেট। বাড়ির সদস্যরা নানা কাজে দিনভর বাইরে থাকে, এই সুযোগ নিয়ে বাড়ির ভাড়াটিয়ার ঘরে চলছে দেহ ব্যবসার আসর। দামাদামি ঠিক হলে খদ্দেরকে সঠিক ঠিকানা এবং সময় জানিয়ে দেওয়া হয়। যদি পছন্দ হয় তাহলে দামের কোন বালাই থাকেনা। এই র্যাকেটে জনজাতি মেয়েরা এবং সুন্দরী মহিলাদের চাহিদা সব সময় তুঙ্গে। গোটা রাজধানীতে আনাচে কানাচে চলছে এমন গোপন আসর। মোটা অঙ্কের বিনিময়ে উপজাতি নাবালিকা ও যুবতীদের দিয়ে বেশ কয়েকটি হোটেলের ফিল্মের শুটিং পর্যন্ত হয়েছে বলে খবর আছে। কিন্তু পুলিশের কোন হেলদোল নেই এই বিষয়ে। পুলিশ জেনেও না জানার ভানে রয়েছে।।