উওর জেলার পানিসাগর মহকুমার অন্তর্গত জ্বলাবাসা গ্রাম পঞ্চায়েতের বএিশ দ্রোন দুই নং ওয়ার্ডে নাশকতার আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় দশ চাকার একটি ৩১১৮ মডেলের ট্রাক গাড়ী।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,ঐ এলাকার বাসিন্দা মৃত যতীন্দ্র নাথ এর বড় পুএ পেষায় লড়ি চালক দিলিপ নাথ গতকাল রাএি আনুমানিক নয়টা এিশ মিনিট নাগাদ নিজ এন,এল,০১ কে,৫৭৩৮ নম্বরের বারো চাকার লড়িটি নিয়ে বাড়ির পাশ্ববর্তী রাস্তার পাশে দাড় করিয়ে বাড়িতে চলে যায়।অথচ রাএি আনুমানিক আড়াইটা নাগাদ টায়ার ফাটার বিকট শব্দে আসপাশ এলাকার লোকজন ঘুম থেকে উটে দেখতে পায় গাড়িতে দাও দাও করে আগুন জ্বলছে।এলাকাবাসীদের চিৎকার চেচামেচিতে গাড়ি মালিক ছুটে এসে নিজ গাড়ীতে আগুন জ্বলছে দেখে হতবাক হয়ে মাটিতে বসে পড়ে।আগুনের ভয়াবহতা দেখে তড়িঘড়ি খবর পাটানো হয় পানিসাগর ফায়ার সার্ভিসে।ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছুটে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে গাড়িটি প্রায় নব্বই শতাং পুড়ে ছাই হয়ে যায়।গাড়ি মালিকের সারা জীবনের কষ্টার্জিত উপার্জনে ক্রয় করা গাড়িটির এই দৃশ্য দেখে রাএিতেই পাগলের মতো ছুটে আসে পানিসাগর থানাতে এবং মৌখিক ভাবে অভিযোগ দায়ের করেন।পরবর্তীতে আজ বারোই ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক সাত ঘটিকায় স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের স্মরনাপন্ন হয়ে ওনার ক্ষয়ক্ষতির প্রতিচ্ছবি তুলে ধরেন।তিনি জানান তিনি গাড়ি চালানোর সুবাধে বাড়ি ঘরে তেমনটা আসা যাওয়া করত না।বিগত কিছু দিন পুর্বে ওনার ছোট ভাই অসুস্থতা জনিত কারনে মারা যাওয়াতে ওর অন্তেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করতে গতকাল রাএিতে গাড়ি সমেত বাড়িতে আসে।যার ফলে ওনার সাথে ঐ এলাকার কারোর সাথে ঝগড়া বিবাদ তো দুরের কথা তিনি দীর্ঘদিন বাহিরে বাহিরে থাকার কারণে এলাকার অনেককেই তিনি চিনেন না।স্বভাবতই ঐ এলাকায় ওনার কোন শত্রু থাকার কথাও নয়।তাছাড়া গাড়ি ক্রয় করার প্রায় আট বৎসর হয়ে গেলেও এই প্রথম বারের মতো গ্রামের বাড়িতে গাড়িটি নিয়ে আসে।পরবর্তীতে সকাল আনুমানিক নয়টা নাগাদ পানিসাগর থানার পুলিশ ঘটনা স্হলে পৌছায় এবং সরজমিনে সবকিছু তদন্ত সাপেক্ষে একটি মামলা নিয়ে গাড়িতে আগুন লাগার বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।তবে গাড়ি মালিক গাড়িটিতে আগুন লাগার ব্যাপারে নাশকতা কেই দায়ী করছেন।পানিসাগর মহকুমায় গ্রামীন এলাকায় এই প্রথমবারের মতো নাশকতার আগুনে গাড়ি পুড়াকে কেন্দ্র করে গোটা মহকুমা জোরে চাঞ্চল্য বিরাজ করছে।