শ্যামলী ত্রিপুরা, করিমগঞ্জ প্রতিনিধি: রাতাবাড়ি বিধান সভার পাতিয়ালা জিপির ৯ নং ওয়ার্ড সুনাইর পারের বাসিন্দা নজাফত আলীর এক মাত্র পূত্র মুজাক্বির হোসেনকে (জাকির) (২৬) পাতিয়ালার পাশ্ববর্তী কোনাগ্রামের ইসলাম উদ্দিনের পূত্র জয়রুল হক সহ অন্য পাঁচজনের সঙ্গে এিপুরা রাজ্যর রতন নগর হাইস্কুলের নির্মাণে রাজ মিস্ত্রির কাজের উদ্দেশ্য বাড়ি থেকে গত ৭ সেপ্টেম্বর রওয়ানা দিয়ে কাজে যোগ দেন। কিন্ত ১৭ সেপ্টেম্বর সঙ্গীরা মুজাক্বীরকে পাওয়া যাচ্ছেনা বলে জানান। এতে পরিবারের পক্ষ থেকে ত্রিপুরা রাজ্যর রাইসিয়া বাড়ি পুলিশ ষ্টেশনে পুত্রের নিখোঁজ হওয়া নিয়ে একটি এজাহার দায়ের করেন। পরিবারে রয়েছে চার বোন, পিতা মাতা সহ স্ত্রী ও এক বছরের একটি কন্যা সন্তান।পারিবারিক সদস্যদের ভাষ্য অনুযায়ী উনাদের কর্মস্থানে স্থানীয় কিছু দুস্কৃতীকারী রাত অনুমানিক দশটায় মধ্যপ অবস্থায় এসে মারধর করাতে রাজ মিস্ত্রিরা ঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়। কিন্তু অন্যানরা ফিরে আসলে ও মুজাক্কীর ফিরে আসেনি। এই মর্মে টি এস আর এর পক্ষ থেকে তিন জনকে আঠক করা হয়। কিন্ত অজ্ঞাত কারনেই আটক কারীদের মুক্ত করে দেওয়া হয়। আজ ২১ সেপ্টেম্বর পরিবারের সদস্য সহ অন্যানরা মুজাক্বীরকে উদ্বার নিয়ে রাতাবাড়ি থানায় এজাহার দায়ের করবেন বলে জানান। একই সঙ্গে রাতাবাড়ি বিধায়ক বিজয় মালাকার ও করিমগঞ্জের সাংসদ কৃপানাথ মালার প্রতি ছেলেকে উদ্বারের জন্য কাতর আবেদন রাখেন। অন্যতায় উনারা পথ অবরোধর করবেন। এই সংবাদ লেখা পয্যন্ত নিখোঁজর কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি।