27 C
Agartala
Saturday, March 23, 2024
- Advertisemet -spot_img

ঘুসের বিনিময়ে আসামি ছাড়লো পানিসাগর থানার গাদ্দার দারোগ

শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর, ২৬ ডিসেম্বর।।রাজ্যের প্রবেশদ্ধার চুড়াই বাড়ি চেক পোস্ট সহ পাশ্ববর্তী আসাম গেইটের সাথে সঙ্গতি রেখে আবারো কলঙ্কিত হলো উওর জেলার পানিসাগর থানা।এই নিয়ে কদিন পরপরই রাজ্যের রাস্ট্রপতি কালার্সপ্রাপ্ত পুলিশ একের পর এক কালীমালিপ্ত করে চলেছেন পানিসাগর থানাটিকে।এবারকার অভিযোগের তীর সোজাসুজি নব কলেবরে আসা আমতলী থানা থেকে জাজরেল পুলিশ অফিসার রুপে ক্ষাতনামা নতুন ও,সি রঞ্জিত দেব নাথের বিরুদ্ধে।ঘটনার বিবরনে যানা যায় যে,গতকাল সকাল আনুমানিক দশটা এিশ মিনিট নাগাদ পানিসাগর রেল স্টেশন থেকে স্থানীয় এলাকার লোকজন এবং স্থানীয় ই রিক্সা চালকেরা বহিরাজ্য বিহারের এক যুবক কে অবৈধ গাজা সমেত আটক করে পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের সরন্নাপন্ন হলো মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সৌভিক দে মহাশয়ের তৎপরতায় পানিসাগর থানার পুলিশ বিহারের বাসিন্দা মুকেশ কুমার,পিতা নাগেশ্বর রাই কে গাঁজা সমেত আটক করে নিয়ে আসে পানিসাগর থানায়।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান ধৃত যুবকের কাছথেকে তিনটি বান্ডিলে মোট ছয় কিলো গ্রাম গাজা বাজেয়াপ্ত করে পানিসাগর থানার পুলিশ।এই খবর চাউর হতেই স্থানীয় এলাকার সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা পানিসাগর থানায় ছুটে যায় এবং নিজ নিজ কর্তব্য পালন করেন।গতকাল বেলা ঘরিয়ে গেলে অভিযুক্তকে ধর্মনগর স্থিত জেলা ও ধায়রা আদালতে সোপর্দ করা সম্ভব হয় নি বলে আজ ধৃত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে খোঁজ খবর নিতে সাংবাদিকরা পানিসাগর থানায় গেলে জানতে পারে কোন এক গোপন আতাতের বিনিময়ে বহিরাজ্যের যুবক কে বিশাল অংকের বিনিময়ে ঝামাই আদরে থানা থেকে বে কসুর খালাস করে দেওয়া হয়েছে।রাজ্যের প্রগতিশীল সরকারের সচ্ছতার অন্তরালে যে,ভূত লুকিয়ে রয়েছে তা আরেকবার প্রস্ফুটিত হলো পানিসাগর থানার পুলিশের ভূমিকায়।নতুন ও,সি সবেমাএ তিনটি মাস হয় পানিসাগরে জয়েন করা মাএই পানিসাগর থানার প্রশাসনিকপরিকাটামো প্রায় ধ্বংসের পথে।নতুন নতুন পুলিশ অফিসারদের আগমনে পানিসাগর মহকুমা জোরে আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কে চলছে রমরমিয়ে প্রকাশ্যে পুলিশি লুট বানিজ্য।এই নিয়ে পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের সাথে যোগাযোগ করা হলে নাকি জানা গেছে গাঁজা গুলির স্মল কোয়ান্টিটির কারনে নাকি তার বিরুদ্ধে কোন ধরনের এফ,আই,আর নেওয়া হয়নি।প্রশ্ন উঠছে এই ধরনের স্মল কোয়ান্টিটির নামে আর কতদিন পুলিশি বানিজ্য অব্যাহত থাকবে।এই নিয়ে নাকি তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, তবে প্রশ্ন হলো অভিযুক্ত অপরাধীকে বেকসুর খালাস করে পানিসাগর পুলিশ কি করে একটি এন,ডি,পি,এস ধারায় মামলার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে, তা সহযেই অনুমেয়।নতুন ও,সি মহোদয়ের আগমে পানিসাগর থানার মহিলা কনস্টেবলরা নাকি ওর উপর বেজায় ক্ষুব্ধ।এমনকি থানার ভিতরে সি,সি,ক্যামেরা লাগানো সত্বেও মানবাধিকার কমিশনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে নেশা শক্ত অবস্থা অভিযুক্তদের মার দোর সহ শারিরীক হেনস্থা করা হয়।এলাকায় গুঞ্জন উঠেছে বিগত কিছু দিন পূর্বে নতুন ও,সি সমেত আরেক কসাই নতুন ইন্সপেক্টর জলাবাসা এলাকা থেকে ভার্মিজ সিগারেটের গাড়ি থামিয়ে বড় অংকের উৎকোচ নেওয়ার অভিযোগ উঠছে।পুলিশি পোষাক পরিহিত অবস্হায় প্রকাশ্যে তুল্লা আদায়ের অভিযোগে জর্জরিত পানিসাগর থানাটির দিকে অভিলম্বে নজর দেওয়ার জন্য পুলিশের উর্ধতন কতৃপক্ষের কাছে বিনম্র আবেদন জানানো হয়েছে পানিসাগর এলাকার শুভবুদ্ধি সম্পন্ন জনগন।

Related Articles

যোগাযোগ রেখো

82,829ভক্তমত
834অনুগামিবৃন্দঅনুসরণ করা
1,320গ্রাহকদেরসাবস্ক্রাইব

সাম্প্রতিক প্রবন্ধসমূহ