শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর, ৬ জানুয়ারি || রাএি আনুমানিক ছয়টা নাগাদ উওর জেলার পানিসাগর মহকুমার অন্তর্গত দক্ষিণ পানিসাগর গ্রাম পঞ্চায়েতের তিন নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা পেষায় দিনমজুর লিটন নাথ এর স্ত্রী নিজ বাড়িতে রান্না করতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধা হয়।ঘটনার বিবরনে যানা যায় যে,অন্যান্য দিনের ন্যায় আজ ও সন্ধ্যা নাগার রান্না ঘরে লাকড়ি চুলায় রান্না করার সময় আচমকাই অসাবধানতা বশত পড়নের শাড়িতে আগুল লেগে গিয়ে অগ্নিদগ্ধা হয়।শরিরে আগুন লাগার ফলে গৃহবধূর আর্তচিৎকারে এলাকাবাসীরা তৎক্ষনাত ছুটে এলেও বাড়ির ফটক বিতর থেকে আটকানো থাকাতে কেহই বিতরে প্রবেশ করতে পারেনি।জানা গেছে বাড়িতে একমাএ গৃহবধূ এবং বৃদ্ধা শ্বাশুড়ি থাকতো।গৃহকর্তা কর্মের সন্ধানে ঊনকোটি জেলার ফটিকরায়ে কর্মরত থাকে।এমতাবস্থায় এলাকাবাসীরা কোন উপায়ান্ত না পেয়ে তড়িঘড়ি খবর পাটায় পানিসাগর ফায়ার সার্ভিসে।ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছুটে গিয়ে অগ্নিদগ্ধা গৃহবধুকে নিয়ে আসে পানিসাগর মহকুমা হাসপাতালে।হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডঃ সঞ্জয় দাস গৃহবধুকে প্রাথমিক চিকিৎসার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাটিয়ে দেয় ধর্মনগর জেলা হাসপাতালে।জানা গেছে অগ্নিদগ্ধা গৃহবধূর নাম শিউলি দাস,বয়স ঊনিশ।পরিবার সুএে জানাগেছে অগ্নিদগ্ধা গৃহবধুর বিবাহ হয় বিগত প্রায় নয়মাস পুর্বে সামাজিক প্রথা মেনে।বর্তমানে সে ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান গৃহবধূর শরিরের প্রায় পয়তাল্লিশ থোকে পঞ্চাস শতাংশই আগুনে পুড়ে যায়।ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা ছুটে গেলে গৃহ বধূ জানায় ওনাকি নিজে থেকেই অগ্নিদগ্ধা হয়।এই নিয়ে পানিসাগর থানা একটি দূর্ঘটনা জনিত মামলা নিয়ে তদন্ত কার্য অব্যাহত রেখে চলেছেন।