শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর ২৭ মে।।দুপুর দুই ঘটিকায় উওর জেলার পানিসাগর মহকুমার অন্তর্গত রৌয়া অভয়ারণ্য সংলগ্ন রৌয়া চার নং ওয়ার্ড থেকে ড্রাগস সমেত আটক চার যুবক সহ আটক করা হয় ড্রাগস বানিজ্যের বেতাজবাদশা এক মহিলা পান্ডাকে।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,ঐ এলাকার লোকজনের দীর্ঘদিনের অভিযোগ রৌয়া অভয়ারণ্য এলাকার নির্জনতা কে হাতিয়ার করে এলাকার জনাকয়েক অসুধু ব্যাক্তি ড্রাগস কারবারে যুক্ত।এতে করে ঐ এলাকায় প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত বহিরাগত যুবকদের আনাগোনা পরিলক্ষিত হয়।তাই আজ এলাকাবাসিরা উৎপেতে বসে পানিসাগরের বাসিন্দা প্রদিপ দাস এর পুএ প্রাণজিৎ দাস এবং পেচারথল থানাধীন নবিনছড়া এলাকার বিমল চাকমার পুএ বিশাল চাকমাকে ড্রাগস পাচারের সময় হাতে নাতে পাকরাও করে।তাদের জোর জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসে আসল কারবারির নাম।তাই প্রথমে সংবাদ মাধ্যম ও পরে পানিসাগর পুলিশের সহায়তায় এলাকার লোকজন হানা দেয় একই এলাকার বাসিন্দা পেষায় গাড়ি চালক সজল দেব নাথ এর বাড়িতে।পুলিশি হানার ভয় পেয়ে সজল বাড়ি ছেড়ে পালালেও ওর ঘর তন্ন তন্ন করে খোজার পর ঘরের বাইরে আগর গাছের গোড়া থেকে মাঠিকুড়ে পলিপ্যাকে প্যাচানো মোট ১৭২ কৌঠা হেরোইন সহ অভিযুক্ত স্বরস্বতী দেব নাথ কে গ্রেফতার করে পানিসাগর থানার পুলিশ।অভিযুক্তকে জোর জিজ্ঞাসা বাদ করে ঐ এলাকার বাসিন্দা দয়ানন্দ দেব নাথ এর পুএ ইন্দ্রজিৎ দেব নাথ এর বাড়িতে পুলিশি তল্লাশি চালানো হয়।তবে ওর বাড়িতে কোনকিছু না পেলেও পুলিশি হানার আচ পেয়ে চতুর ইন্দ্রজিৎ গা ডাকা দেয়।পুলিশ এবং এলাকাবাসীদের তোরজোর চলাকালীন সময়ে অভিযুক্ত স্বরস্বতীর বাড়ির পাশে স্কুটি নিয়ে আসা পানিঠিলার যুবক সঞ্জীব চাকমা এবং মাছমারার বাসিন্দা দিকুল দাস এর পুএ পেষায় গাড়ি চালক বিজন দাস কে অসংলগ্ন অবস্থায় ঘুরাফেরা করতে দেখে তাদের আটক করে তোলে দেওয়া হয় পানিসাগর পুলিশের হাতে।পানিসাগর পুলিশ সুএে জানানো হয় যে,স্বরস্বতীর বিরুদ্ধে এন,ডি,পি,এস এক্টে একাধিক মামলা চলছে ধর্মনগর আদালতে।এই নিয়ে বিগত দুই তিম মাস পূর্বে হাজতবাস করে আসে স্বরস্বতী।এখন দেখার বিষয় পানিসাগর থানার পুলিশ অভিযুক্তের স্বামী সজলের বিরুদ্ধে কি ভুমিকা গ্রহন করেন।