শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর, ৭ ডিসেম্বর ||বিগত পাঁচই ডিসেম্বরে উওর জেলার পানিসাগর নগর পঞ্চায়েত এলাকায় নাবালিকা কন্যা অপহরনের প্রায় একমাস অতিবাহিত হওয়ার পর পানিসাগর পুলিশের সহায়তায় পাশ্ববর্তী রাজ্য আসামের শিলচর থেকে ফোন মারফত যোগাযোগ করে অপহুতা নাবালিকা কন্যা সহ অভিযুক্ত নাগরকে আটক করে পানিসাগর থানার পুলিশ।এই মর্মে আজ সাতই জানুয়ারি দুপুরে অভিযুক্ত যুবক কে উওর জেলা দায়রা আদালতে সোপর্দ করে পানিসাগর থানার পুলিশ।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,পানিসাগর পেকুছড়া এলাকার সুব্রত কুমার দাস এর একুশ বর্ষিয়া পুএ সুদিপ দাস পানিসাগর নগর এলাকার জৈনিকা নাবালিকা কন্যা কে প্রনয় ঘটিত সম্পর্কে আবদ্ধ হয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।পরবর্তীতে নাবালিকা কন্যার পরিবার থেকে অনেক খোঁজা খোজি করে তাদের সন্ধান না পেয়ে বিগত ছয়ই ডিসেম্বর তারিখে পানিসাগর থানায় অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে অপহরনের মামলা রুজু করে।অভিযোগ মুলে পানিসাগর থানা অভিযুক্ত যুবকের পরিবারের লোকজনকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেও তাদের কোন সন্ধান বের করতে পারেনি।পরবর্তীতে মোবাইলের লোকেশন ট্রেক করে তাদের সাথে যোগাযোগ করে শিলচর থেকে আনাহয় পানিসাগর থানাতে।দীর্ঘ একমাস কাল একসাথে থাকাতে পানিসাগর থানার পুলিশ নাবালিকা কন্যার বয়ান অনুযায়ী আইনি প্রক্রিয়া মোতাবেক তাকে ডাক্তারি পরিক্ষার নিরিক্ষা করে সেম্ফল পাটানো হয় ফরেন্সিক ল্যাবে।এই নিয়ে পানিসাগর থানা কেইস নং ৭৫/৩৬৩ ধারা মোতাবেক অপহরনের মামলা নিয়ে অভিযুক্ত যুবক কে জেলা দায়রা আদালতে সোপর্দ করে এবং ফরেন্সিক রিপোর্ট না আসা অব্দি অভিযুক্তকে জেল কাষ্টডিতে রাখার আবেদন করে।অপর দিকে নাবালিকা কন্যাটিকে তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে।নাবালিকা কন্যা অপহরনের দীর্ঘ এক মাস পর উদ্ধার হওয়াতে কিছুটা হলেও পানিসাগর সক্রিয়তা কে স্বাধুবাদ জানাচ্ছেন স্থানীয় এলাকার লোকজন।