33 C
Agartala
Thursday, April 25, 2024
- Advertisemet -spot_img

ড্রাগস মামলায় ফাসানোর অভিযোগ!

শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর,১ জানুয়ারি।। ৩০শে ডিসেম্বর,ট্রাস্টের জমি ক্রয়কে কেন্দ্র করে ড্রাগস মামলায় ফাসানোর অভিযোগ উঠে উওর জেলার পানিসাগর মহকুমার অন্তর্গত পদ্মবিল এলাকায়।ঘটনার বিবরনে যানা যায় যে,বিগত আগষ্ট মাসে পদ্মবিল এলাকার সিলেটি ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় ঊনকোটি জেলার সেন্ট এক্সেভিয়ার্স স্কুলের পক্ষ থেকে কলেজ নির্মানের জন্য রাবার বাগান সমেত মোট পয়এিশ কানি জায়গা ক্রয় করে চিও গোষ্মামী এবং সুকান্ত চক্রবর্তীর কাছথেকে।ঐ জায়গায় রাবার বাগান কেটে কলেজ নির্মানের কাজে হাত দেয় ট্রাস্টের কতৃপক্ষ।কর্মরত অবস্থায় ট্রাস্টের দায়িত্ব প্রাপ্ত ৫৬ বর্ষিয়া ফাদার জেমস্ মরেইস,পিতা জেরনিস মরেইস,বাড়ি কল্যাম কৌর,কেরালার বাসিন্দা কাজটি পরিদর্শন করতে আসে দুপুর দুই টা নাগাদ ট্রাস্টের টি,আর,০২ কে,০৪৮১ নম্বরের বলেরে গাড়ি নিয়ে।ফাদার জেমস্ অভিযোগ করেন তিনি আসা মাএই ঐ এলাকার কতিপয় জনাকয়েক যুবক এসে উনার সাথে জায়গা ক্রয়কে কেন্দ্রকরে জগরায় লিপ্ত হয়।এরা নাকি জানায় এদের জায়গা ট্রাষ্ট ক্রয় করেছে।এই নিয়ে ফাদার কে এক প্রকারে নজর বন্ধি করে গাড়ির মধ্যে আটকে রাখে প্রায় তিন ঘন্টা।এমতাবস্থায় ফাদার জেমস্ কোন উপায়ান্ত না পেয়ে ঘটনাটি জানান উনার উর্ধতন কতৃপক্ষকে।উর্ধতন কতৃপক্ষের পরামর্শে বিষয়টি জানানে হয় উওর জেলার এ,ডি,এম ফ্রান্সিস বি,ডার্লং মহাশয়কে।এ,ডি,এম এর পক্ষথেকে তৎক্ষনাৎ বিষয়টি পানিসাগর থানাতে জানানো হয়।এরই মধ্যে ঐ এলাকায় জরোহয় প্রায় শতাদিক জনগন।বিকেল প্রায় পাঁচ টা নাগাদ ঐ এলাকার কতিপয় যুবকরা পানিসাগর থানায় অভিযোগ করে যে,ঐএলাকায় নাকি এক ব্যাক্তিকে ড্রাগস সমেত হাতে নাতে পাকরাও করা হয়েছে।খবর পেয়ে পুলিশ ছুটে গেলে উওেজিত যুবকেরা পুলিশ সমেত গেরাও করে তল্লাশি চালাতে থাকে।যুবকদের দপওয়া তথ্যে পুলিশ গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় চল্লিশ টির মতে ড্রাগসের খালি কৌটা উদ্বার করে গাড়ি সমেত ফাদার জেমস্ কে নিয়ে আসে পানিসাগর থানায়।উক্ত ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা থানায় ছুটে গিয়ে অভিযোগের সত্যাতা চাক্ষুষ করে।ফাদারের দেওয়া তথ্যে জানা যায় যে,জমি কেনা কে ক্রয়করেই এলাকার কিছু যুবকরা শুরু থেকেই ঝামেলা বাঁধানের চেষ্টা করছিলো।ফাদার আরও অভিযোগ করেন গাড়ি বসা অবস্থায় একবার গাড়ি ছেড়ে পাশ্ববর্তী একটি দোকানে গিয়ে ছিলো জল খাবার জন্য।হয়তোবা তখনেই পরিকল্পিত ভাবে তাকে ফাঁসানের জন্যই এই নাটক করা হয় কিংবা পুলিশ আসামাএ সকলে মিলে গাড়িটির চারপাশে প্রচন্ড ভীর জমানোর সময় গাড়ির বেতরে এগুলো রেখে ছিলো।তিনি পুলিশ কে জানান তিনি যদি ডাগস্ নিয়ে এসে ছিলো তাহলে তাকে ঐ এলাকায় তিন ঘন্টা আটক করে রাখা সত্বেও কেন পুলিশে খবর পাটানো হয় তিন ঘন্টা পর।তা ছাড়া অভিযোগ কারিরা ওর গাড়িতে প্রবেশ না করে তল্লাশি না চালিয়ে কি করে পানিসাগর থানায় ড্রাগস রয়েছে বলে অভিযোগ করলো।অপর দিকে অভিযোগ করিদের সাথে কথা বলায় তারা জানিয়েছে ওরাও জানেনা গাড়িতে কি রয়েছে,তবে অনুমান করা হচ্ছে ড্রাগস রয়েছে।উভয় পক্ষের দেওয়া তথ্যে পানিসাগর পুলিশ এখন লেজেগোবরে।বিষয়টি নিয়ে পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সৌভিক দে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের গেচরে নিয়ে গেছেন।বর্তমানে ফাদার জেমস্ সহ গাড়িটি পানিসাগর থানার হেফাজতে রয়েছে।৩১শে ডিসেম্বর এই নিয়ে পুলিশি তল্লাশি চালিয়ে সঠিক সিদান্ত গ্রহন করা হবে বলে পানিসাগর পুলিশ সুএে জানানো হয়েছে।

Related Articles

যোগাযোগ রেখো

82,829ভক্তমত
834অনুগামিবৃন্দঅনুসরণ করা
1,320গ্রাহকদেরসাবস্ক্রাইব

সাম্প্রতিক প্রবন্ধসমূহ