শ্যামলী ত্রিপুরা প্রতিনিধি, পানিসাগর ৫ মার্চ।।গতকাল রাএিতে উওর জেলার পানিসাগর নগর পঞ্চায়েতের পাচ নং ওয়ার্ডে স্থানীয় এলাকাবাসীদের তৎপরতায় এক ড্রাগস কারবারি সহ আরো দুজন ক্রেতাকে আটক করে তুলে দেওয়া হয় পানিসাগর থানার হাতে।কিন্ত পাচ নং ওয়ার্ডের জনগন অভিযোগ করেন গতকাল রাএিতে উপযুক্ত তথ্য প্রমান সহ ড্রাগস সমেত তিনজনকে থানার হাতে তোলে দেওয়ার পরেই কোন এক অজ্ঞাত কারনে গতকাল রাএিতেই অভিযুক্ত তিন জনকে পানিসাগর থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।পরবর্তীতে আজ পাঁচই মার্চ সকাল আনুমানিক এগারোটা নাগাদ পাচ নং ওয়ার্ডের একই এলাকায় বহিরাগত দুই যুবককে আটক করে জোর জিজ্ঞাসাবাদ করলে ওদের কাছে ড্রাগস সেবনে ব্যাবহুত সিরিঞ্জ সহ অন্যান্য আপওি কর সামগ্রী উদ্বার করা হয়।এরা হলেন ঊনকোটি জেলার জেলার পেচারথল বিদ্যুৎ দপ্তরের অফিস সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা মৃত অভিনাশ চাকমার একমাএ পুএ শ্রীবাস চাকমা এবং পেচারথল থানাধীন নবীনছড়া এলাকার শান্ত চাকমার পুএ রুবিন চাকমা। এলাকাবাসীরা দুজনকে আটক করে জোর জিজ্ঞাসাবাদ করলে ধৃত দুই যুবক জানান এরা পাচনং ওয়ার্ডের বাসিন্দা তথা রাজ্য অগ্নিনির্বাপক দপ্তরের অবসর প্রাপ্ত কর্মী রাধাকান্ত রুদ্রপাল মহাশয়ের একমাএ পুএ আশিষ রুদ্রপাল এর কাছ থেকে ড্রাগস ক্রয় করার জন্য আসামাএই এলাকাবাসীরা তাদের আটক করে ফেলে।পরবর্তীতে খবর পাটানো হয় পানিসাগর থানাতে।পানিসাগর থানার পুলিশ এলে তাদের কাছে গতকাল রাএিতে তিনজনকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রতুত্তরে পুলিশ জানায় দুই কৌটো ব্রাউনসুগার দিয়ে কোন ধরনের কেইস ডায়েরি করা যায়না। তাই তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।এই কথা শুনে স্থানীয় এলাকার লোকজন পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে উটে।পরবর্তীতে পানিসাগর থানার অন্যান্য অফিসাররা ছুটে এসে স্থানীয় এলাকাবাসীদের সাথে আলোচনা ক্রমে গতকালকের তিন অভিযুক্তকে পুনরায় আটক করে নিয়ে আসবে বলে আশ্বাস প্রদান করলে এলাকাবাসীরা আস্বস্ত হয়।জানা গেছে নগর পঞ্চায়েত এলাকায় অবৈধ ব্রাউনসুগারের কারবারিদের বারবারন্তে সাধারন জনজীবন বিপর্যস্ত।এতে করে এলাকার শান্তি, সম্প্রিতির বাতাবরন সহ অবৈধ ব্রাউন সুগার সেবনকারীদের আনাগোনায় স্থানীয় এলাকার লোকজন বেজায় ক্ষুব্ধ।পানিসাগর মহকুমায় ড্রাগস সহ অবৈধ নেশা মাফিয়াদের বিরুদ্ধে স্থানীয় এলাকাবাসীদের একের পর এক সফলতা পাওয়া সত্বেও পানিসাগর থানার পুলিশের গোপন দ্বিচারিতায় পারপেয়ে যাচ্ছে অবৈধ নেশা কারবারিরা।এলাকায় কানপাতলে শুনা যায় বিগত বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে পানিসাগর থানায় প্রসাশনিক উদ্দ্যেগে নতুন ও,সি সহ বেশ কয়েকজন করিতকর্মা রাস্ট্রপতি কালার্স প্রাপ্ত পুলিশ অফিসার আসলেও পানিসাগর বাসীর সার্বিক কোন উপকারে আসেনি।বরং তাদের নিজ নিজ পকেট ভারি করতে মরিয়া হয়ে উটেছে।প্রতিটি ক্ষেত্রেই গোপন আতাতের মাধ্যমে যে কোন মামলাকে অনায়াসেই খালাস করে দিচ্ছে পুলিশবাবুরা।বিগত কিছুদিন পুর্বেও বহিরাজ্যের এক যুবক কে ছয় কিলো গাজা সমেত আটক করে গোপন আতাতের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিলো।এমনকি চুরি কান্ডে অভিযুক্ত থেকে শুরু করে নিসংস হত্যাকান্ডের অপরাধীরাও গোপন আতাতের মাধ্যমে পার পেয়ে যাচ্ছে।এই নিয়ে পানিসাগর মহকুমা জোরে উওেজনা বিরাজ করছে।